Header Ads

ডাঃ জাকির নায়েকের ৯৯ ভূল!!



 জাকির নায়েক কি করে ফতোয়া প্রদান করতে পারে ??হাদীস শরীফে আলেম ব্যক্তির বৈশিষ্ট্য
বর্নিত আছে-হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তা
লা আনহুগন জিজ্ঞাসা করলেন ইয়া রসূল্লাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমরা কার সংসর্গ গ্রহন করবো? জবাবে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন-
(১) যাকে দেখলে আল্লাহ পাকের কথা স্বরন হয়।
(২) যার কথা শুনলে দ্বীনি ইলিম বৃদ্ধি পায়।
(৩) যার আমল দেখলে পরকালের কথা স্বরন হয়। (মুসনাদে আহমদ,সুনানুল কুবরা )
জাকির নায়েক এর এইসব জ্ঞান না থাকলেতার ফতোয়া দেয়ার কোন অধিকারই নেই ??
-জাকির নায়েক কি আরবী সম্পর্কে পূর্নজ্ঞান রাখেন ?
- জাকির কি আরবী ব্যাকরন জানেন ?
- জাকির কি নাহু ছরফ জানেন ?
- জাকির কি আরবের প্রাচীন ইতিহাস জানেন?
- জাকির কি কুরআনে অর্থ সহ হাফিজ ?
- জাকির কি নাসেখ মানসুখ কি জিনিস জানেন ?
- জাকির কি উছুলে তাফসীর জানে ?
- জাকির কি সব আয়াতের শানে নযুল জানেন ?
- জাকির কি পাঁচ লক্ষ হাদীস শরীফ আরবী এবারত সহ বলতে পারেন ?
- জাকির কি উছুলে হাদীস জানেন ?
- জাকির কি আসমাউর রেজাল সম্পর্কেজানেন ?
- জাকির কি জরা তাদ্বীল সম্পর্কে জানেন ?
- জাকির কোন হাদীস নাসেখ এবং কোনটা মানসুখ সেটা জানেন?
- জাকির কি আরবী বালাগাত সম্পর্কে জানেন?
- জাকির কি হাদীসের শরাহ পড়ছেন ?
- জাকির কি কুরআন হাদীস থেকেমাসায়ালা ইস্তেমবাত করতে পারেন ?
- জাকির কি ফিক্বাহ সম্পর্কে জানেন ?
- জাকির কেন ফিক্বাহ পড়তে হবে সেটা কি জানেন ?


 আসুন সবকিছুর আগে তার জিবনী জেনে নেই :-

ডাঃ জাকির নায়েকের জন্ম ১৯৬৫সালের ১৫ই অক্টোবর ভারতের মুম্বাই নগরীতে। খৃস্টান মিশনারীদের স্কুল সেন্ট পিটার্স হাই স্কুল থেকে মেট্রিক পাশ করে। অতপর হিন্দুদের কৃষ্ণচন্দ্ররাম কলেজ বোম্বাই থেকে এফ.এস.সি পাশ করে। তারপরে বোম্বের ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ থেকে এম.বি.বি.এস ডিগ্রি অর্জন করে।
হিন্দুদের সাথে তার ঘনিষ্টতা এতই বৃদ্ধি  পায় যে, সে বাদশাহ আকবরের দ্বীনে ইলাহীর মত এক ধর্মের প্রবাক্তা হয়ে তার দরস্ দেয়া শুরু করে। জীবনের শুরু থেকেই খৃস্টান আর হিন্দুদের সংসর্গে থাকার কারনে ডাক্তার জাকিরের চিন্তাধারা ও মন মানসিকতায় তার ছাপ সুস্পস্ট। আর তার লেবাস-পোষাক, সুরত-আকৃতি একথার স্পস্ট প্রমাণ বহন করে।
সে কোন মাদ্রাসায়ও পড়ে নি তাই সে কুরআনের প্রকৃত সহিহ শিক্ষা থেকে বহুত দূরে। ফলে তাফসীর বির রায় (মনগড়া তাফসীর) করা তার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। যদি বলা হয় তাফসীরে সে তাহরীফ (বিকৃতী) করে তাহলে যথার্থ হবে। ইলমে হাদীসের পরিভাষা,মূলনীতি ইত্যাদি সম্পর্কে তার কোন ধারনাই নেই।
জাকিরের ডিজিটাল ইসলাম ধর্ম প্রচারের ব্যপারে জানা যায় যে ডঃ আহমদ দীদাতের সাথে ১৯৯৪ সালে বোম্বাই শহরে তার সাক্ষাত হলে তার আদর্শে সে অনুপ্রাণিত হয়ে এবং
ডাক্তারী পেশা ছেড়ে দিয়ে সে ডিজিটাল ইসলামি দাওয়াতী কার্যক্রম শুরু করে। ডাক্তার নিজেই স্বীকার করেছে যে, সে আরবী জানে না, শুধুমাত্র ইংলিশ লেটারেচারই তার উপজীব্য। সে পবিত্র গ্রন্থ কুরআন উল কারিমের হাফেজ ও নয়। নিয়মতান্ত্রিক ভাবে হাদীস শরিফের তালীম (শিক্ষা) গ্রহন
করেনি। এম.বি.বি.এস ডাক্তার থেকে সে হয়ে গিয়েছে বিশিস্ট ইসলামীক স্কলার!
ইন্টারনেট ভিত্তিক রিসার্চ তার উপর অনেকটা প্রভাব ফেলেছে। এর চেয়ে বড়
হাস্যকর বিষয় আর কি হতে পারে?
পৃথীবির যেকোন বিষয়ের শিক্ষা যদি উক্ত বিষয়ের বিশেষজ্ঞদের সংস্পর্শে থাকা ব্যতীত আয়ত্ব করা না যায় তাহলে দ্বীনে ইসলামের বুঝ দ্বীনের অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সংস্পর্শে থাকা ছাড়া কিভাবে অর্জিত হতে পারে ?
★★★ সব নাজায়েয কে জায়েয করতে ভালবাসে। এক নজরে তার কুফরি আকিদা সমুহ :- - আকিদা : আহলে হাদিস / দাওয়াহ / লা-মাযহাবী / সালাফী  তাবিজ ব্যবহার করা শিরিক। কুরআন হাদিসে এর কোন অস্তিত্ব নেই।
- সে বলেছে
রাম ও কৃষ্ণ নবী হতে পারে।(নাউযুবিল্লাহ) (জাকির নায়েক লেকচার সমগ্র ভলিউম নং ২ পৃষ্টা নং ১৬২)
- সে একমত হয়েছে যে,
পবিত্র কুরআনে ব্যাকারনগত ভুল আছে।(নাউযুবিল্লাহ) (লেকচার সমগ্র ভলিউম নং ১ পৃষ্টা নং ৫১২).
- হায়াতুন্নবীর অস্বীকারকারী।
-স্পষ্টভাবে এই ফতোয়া বিরোদ্ধে গেল আল-কুরআনের :-সুরা বাকারা ২: ১৫৪ ~আল-ইমরান ৩: ১৬৯
- ওসীলা নেয়া হারাম এমনকি রাসুলুল্লাহ
থেকেও।ভিডিও দেখুন>



- সে বলেছে
মিলাদুন্নবী বিদাত

- সে বলেছে
ওযু ছাড়া পবিত্র কুরআন স্পর্শ করা ও পড়া যাবে সে মুসলিম হোক বা
অমুসলিম। কুরআন স্পর্শ করার জন্য ওযু ফরজ নয় ।কারন সুরা ওয়াকিয়া তে যে আয়াতে
পবিত্রতা ছাড়া কুরআন স্পর্শ করার কথা বলআ হয়েছে তা এই কুরআন না লাওহে
মাহফুয এর কুরআন।(লেকচার সমগ্র ভলিউম নং২ পৃষ্টা নং ৬২৬)তাহলে আমার প্রশ্ন হল এই কুরআন কি লাওহে মাহফুজ এর কুরআন নয়? বা এই কুরআনের মর্যাদা কি নাজিল হওয়ার পর কমে গেছে?
- হায়েয নেফাস ঋতুবর্তী মহিলারা কোরআন পড়তে পারবে - সে ‘ইয়াজিদের নামের সাথে
‘রাদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ‘ [Peace BeUpon Him] এই পবিত্র বাক্য ব্যবহার করে হযরত
ঈমাম হোসাইনকে رضي الله عنه অপমান করেছেন কারবালার যুদ্ধকে হক ও বাতিলের
পার্থক্য না বলে Political War বলে অভিহিত করা।

- সে বলেছে ‘হিন্দুদের বেদ আল্লাহর বাণী হতে পারে ‘ (নাউযুবিল্লাহ) (লেকচার সমগ্র ভলিউম নং ২ পৃষ্টা নং১৬২) সে বলেছে ‘ইসলামে চারজন মহিলা নবী ছিলেন’ (লেকচার সমগ্র ভলিউম নং ১
পৃষ্টা নং ৩৫৫)- সে বলেছে ‘মাজহাবের চারজন ইমামই ভুল করেছেন ‘ (লেকচার সমগ্র ভলিউম নং ৫ পৃষ্টা নং ৯২)- জুমআর খোত্বা আরবীতে হওয়া জরুরী নয়। তা যেকোন ভাষায় দেয়া যাবে।
(লেকচার সমগ্র:০৪/ পৃষ্টা নং ২৩৯।)-তারাবীর নামাজ ৮ রাকাত আবার বলেছে তা যত খুশি তত আদায় করা যাবে।( লেকচার সমগ্র:০৫/ পৃষ্টা নং ২৪৭।)- মহিলাদের চেহেরা না ঢাকলেও পর্দা
হয়ে যাবে। (খোদবাতে জাকিরনায়েক:০১/ পৃষ্টা নং ৩২৬।)- যারা হিন্দুস্থানে বাস করে তারা
সকলে হিন্দু! কাজেই আমাকে বলতে পারেন। (খোদবাতে জাকির নায়েক:০২/পৃষ্টা নং ৩৬৯।)
- মহিলাদের মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়তে কোন অসুবিধা নাই। (লেকচার সমগ্র:০৪/ পৃষ্টা নং ২৩৪।) মাজহাব মানা জরুরী নয়। (লেকচার সমগ্র:০৫/ পৃষ্টা নং ১০২।) পুরুষ এবং মহিলাদের নামাজে কোন
প্রার্থক্য নাই। (লেকচার সমগ্র:০৪/ পৃষ্টা নং২৪৫।)সুন্নীদের মধ্যে এবং সাবাহীগনদের বিরোধীতা ও তাদের প্রতি শত্রুতা পোষনকারী কাফির শিয়া মধ্যে কোন আকিদাগত পার্থক্য নাই, রাজনিতিক
পার্থক্য । (লেকচার সমগ্র:০৪/ পৃষ্টা নং৩৬৮।)- সিনেমা বানানো বা দেখা জায়েয।(লেকচার সমগ্র:০১/পৃষ্টা নং ৪৩৪।)- টিভিতে কাটুন ছবি দেখা জায়েয।(লেকচার সমগ্র:০১/ পৃষ্টা নং ৪৫২।)আল- কুরআনের যে সমস্ত আয়াতের ভুল ব্যখ্যা দিয়েছে সেগুলো এখানে এক নজরে (নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল) :-
আল্লাহ পাক, উনার সবকিছুর উপর ক্ষমতা রয়েছে কিন্তু আল্লাহ পাক সব কিছু সৃষ্টি
করতে অক্ষম।(Is Quraan Word of God, from the CD “Presenting
Islaam and Clarifying Misconceptions –Lectureseries by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
ভুল ব্যখ্যা হিসেবে ব্যবহৃত আয়াত :-
~ সুরা বাকারা : ১০৬ ও ১০৮,
~ সূরা আল ইমরান : ২৯,
~ সূরা নেহাল : ৭৭
~ সূরা ফাতির : ১
সে আরবী “ছদর” শব্দের অর্থ "ক্বলব"বিকৃত করে তার পরিবর্তে “মস্তিস্ক”করেছে।
(Is Quraan Word of God, from the CD-”Presenting
Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture
series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
তাতে যে আয়াত গুলোর অর্থ বিকৃতহয়েছে :-
~ ত্ব-হা এর : ২৫
~ সূরা মুনাফিকুন : ৩,
~ সূরা বাক্বারা : ৭,
~ সুরা আন-আম ২৫,
~ সূরা আ’রাফ : ১০০,
~ সূরা ইউনুস : ৭৪,
~ সূরা রূম : ৫৯
~ সূরা নাস : ৫
- আরবী”হুর”শব্দটির অপ-ব্যাখ্যা ,
- কুস্তনতুনীয়া সম্পর্কিত হাদীস শরীফের অর্থ বিকৃতি করে ইয়াজিদকে নিয়ে ভ্রান্ত মতবাদ সৃষ্টি করা।
- দাজ্জাল সম্পর্কে মন গড়া ভ্রান্ত মতবাদ
- ঈদের দিন জুমার নামায পড়া লাগবে না,
[ ডাঃ জাকির নায়েক লেকচার, ভলিয়াম ৫, পৃষ্ঠা=৪৭৬ ]
- ঈদের নামাযে অতিরিক্ত ১২ তাকবীর দিতে হবে
- তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ একই নামায
- ফজরের আযানের পর সাহরী খাওয়া যাবে বলে ভ্রান্ত মতবাদ
- ভূল অজ্ঞতা বা বাধ্যতার কারনে রোযা না ভাঙ্গার ভ্রান্ত মতবাদ
- ৩ তালাক কে ১ তালাক বলে ভ্রান্তমতবাদ
- খৃষ্টান শার্ট-প্যান্ট-টাই -কোর্ট এই গুলো নামায আদায়ের সবচাইতে উত্তম পোষাক ।
- কাকড়া ও কচ্ছপ খাওয়া হালাল
- রাসুলুল্লাহ ﷺ এর একাধিক বিবাহ ছিল”রাজনৈতিক উদ্দেশ্য"।
- ডাঃ জাকির নায়েক বলেন : ক্বাযা নামায পড়া লাগে না ।
- বিশ্ব-বিখ্যাত যুগশ্রেষ্ঠ তাবেয়ী ও শ্রেষ্ট ফকীহ ইমাম আযম আবু হানীফা رحمة الله عليه সম্পর্কে মিথ্যা অপবাদ ও মিথ্যা অপ-প্রসার ।- ডাঃ জাকির নায়েক বলেন-ইমাম আবু হানীফা رحمة الله عليه ভুল করেছেন, ইমাম শাফেয়ী رحمة الله عليه ভুল করেছেন, ইমাম মালেক رحمة الله عليه ভুল করেছেন, ইমাম হাম্বলী সবাই শুধু ভুল করেছেন,[ ডাঃ জাকির নায়েক লেকচার, ভলিয়াম নং-৫, পৃষ্ঠা=৯২ ]- ডাঃ জাকির নায়েকের সমাবেশে একসাথে নারী-পুরুষদের পর্দা নষ্ট করে নারী-পুরুষ একসাথে ইসলাম -খৃষ্টান ধর্ম ও হিন্দু ধর্মের ব্যপক প্রচার ও প্রসার ।অথচ ইসলামে এটাও পর্দার চরম লংঘন।- ২ ওয়াক্ত নামায কে একত্রিত করণ সম্পর্কে ভ্রান্ত মতবাদ

       নিচে আরো কিছুর সংক্ষিপ্ত ব্যখ্যাসহ বর্ননা করা হল :-
জাকির নায়েক এক লেকচারে বলেছে যে, আল্লাহ পাক, উনাকে যে কোন সুন্দর নামে ডাকা যাবে। যুক্তি হিসেবে সে হিন্দুদের বেদ থেকে কতগুলো শ্লোক তুলে ধরে বলেছে যে, আল্লাহ পাক, উনাকে হিন্দুদের দেবতার নামধরেও ডাকা যাবে।যেমনঃ ব্রহ্মা অর্থ সৃষ্টিকর্তা (খলীক্ব), বিষ্ণু অর্থ প্রতিপালক (রব) ইত্যাদি। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Concept of God in Major religions- from the CD-”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik,Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
তাহলে জাকির নায়েকের যুক্তি মতে আল্লাহ পাক, উনাকে মুহম্মদ, আহমদ, হাসান প্রভৃতি নামেও ডাকা যাবে কারণ নাম মুবারক গুলো সুন্দর (নাউযুবিল্লাহ)। আল্লাহ পাক কুরআন মজিদের সুরা আ’রাফ এর ১৮০নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদ করেন, “আর আল্লাহ পাক, উনার রয়েছে উত্তম সব নাম মুবারক। কাজেই সেই সব নাম মুবারক এ উনাকে ডাকো।” সুতরাং আল্লাহ পাক, উনাকে ৯৯টি নাম মুবারক এ ডাকা যাবে।
   জাকির নায়েক সুরা বাকারা এর আয়াত শরীফ ১০৬ ও ১০৮, সূরা আল ইমরান আয়াত
শরীফ ২৯, সূরা নেহাল আয়াত শরীফ ৭৭ এবং সূরা ফাতির আয়াত শরীফ ১ ইত্যাদি
উল্লেখ করে বলেছে যে, আল্লাহ পাক, উনার সবকিছুর উপর ক্ষমতা রয়েছে কিন্তু
আল্লাহ পাক সব কিছু সৃষ্টি করতে অক্ষম। সে আরো বলেছে যে, আল্লাহ পাক সৃষ্টি করতে অক্ষম এমন ১০০০ জিনিসের তালিকা সে তৈরী করতে পারবে। যেমনঃ আল্লাহ পাক লম্বা বেটে মানুষ তৈরী
করতে অক্ষম, আল্লাহ পাক তাকে উনার সৃষ্টি জগতের বাহিরে নিক্ষেপ করতে অক্ষম ইত্যাদি। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)

(Is Quraan Word of God, from the CD “Presenting
Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture
series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
অথচ আল্লাহ পাক সুরা ইখলাছ এ ইরশাদ করেন,“আমি (আল্লাহ পাক) বেনিয়াজ।” তাহলে কি করে বলা যেতে পারে যে, আল্লাহ পাক সব কিছু সৃষ্টি করতে পারেন না? একটা সময় তো ছিলো যখন সময়ই ছিল না, আল্লাহ পাক সময় সৃষ্টি করলেন। আল্লাহ পাক পিতা-মাতা ব্যতীত হযরত আদম
আলাইহিস সালাম, উনাকে সৃষ্টি করলেন। আল্লাহ পাক পিতা ব্যতীত হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম, উনাকে সৃষ্টি করলেন। এর কি জবাব জাকির নায়েক দেবে?
 জাকির নায়েক সুরা ত্ব-হা এর আয়াত শরীফ ২৫ এর অর্থ বিকৃত করে বলেছে “হে আল্লাহ পাক ! আমার মস্তিস্ককে (কেন্দ্র) প্রশস্ত করে দিন।” সে আরবী “ছদর” শব্দের অর্থ করেছে “মস্তিস্ক” কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে যে, বর্তমান বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে কল্বব নয় বরং মস্তিস্কই সকল
চিন্তা শক্তির উৎস। (নাউযুবিল্লাহ মিনযালিক)
(Is Quraan Word of God, from the CD-”Presenting
Islaam and Clarifying Misconceptions –Lecture
series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA
Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)


সূরা মুনাফিকুন আয়াত শরীফ ৩, সূরা
বাক্বারা আয়াত শরীফ ৭, সুরা আন আম
আয়াত শরীফ ২৫, সূরা আ’রাফ আয়াত শরীফ
১০০, সূরা ইউনুস আয়াত শরীফ ৭৪, সূরা রূম
আয়াত শরীফ ৫৯ এ মহান আল্লাহ পাক অবিশ্বাসীদের কল্ববে মোহর প্রসঙ্গে বলেছেন এবং সূরা নাস এর আয়াত শরীফ ৫ মহান আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন যে শয়তান মানুষের ছুদুর (কল্বব) এ অসওয়াসা দেয়। তাহলে এ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, মানুষের চিন্তাশক্তি মুলত কল্বব থেকেই। তাই সুরা
ত্ব-হা এর ২৫ নম্বর আয়াত শরীফ এর অর্থ হবে, “হে আল্লাহ পাক ! আমার কল্ববকে
প্রশস্ত করে দিন।” অথচ সে অবলিলায় যা মনে আসছে তাই বিকৃত করে যাচ্ছে।
 জাকির নায়কে কুরআন শরীফ এর আয়াত শরীফ এর সাথে কবির দাস (ভারতের
তথাকথিত এক মুসলমান যে ইসলাম ধর্ম এবং হিন্দু ধর্মকে এক করার অপচেষ্টা
চালিয়েছে) এর শ্লোকের তুলনা করেছে। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(concept of God in major religions- from the
CD-”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik,
Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening
Sessions)
মহান আল্লাহ পাক সূরা ইমরানের ১৯ নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদ করেন, “নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক, উনার নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম।” আবার একই সূরার ৮৫ নম্বর আয়াত শরীফ এ আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, “যে দ্বীন ইসলাম ব্যতীত অন্য কোন ধর্ম বা মতবাদের নিয়ম-নীতি গ্রহণ
করবে সেটা তার থেকে গ্রহণ করা হবে না এবং সে পরকালে ক্ষতিগ্রস্থদের অর্থাৎ জাহান্নামীদের অন্তর্ভূক্ত হবে।” তাহলে একজন মুসলমান কি করে কুরআন শরীফ এর সাথে বাতিল ধর্মের সাদৃশ্য
খুজতে পারে?
 জাকির নায়েক শিশুদের প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বলেছে যে, শিশুদের “সিরাতুম মুস্তাকিম” এর উপর দৃঢ় রাখতে হলে আধুনিক প্রযুক্তি ও ইসলামিক খেলাধুলা প্রয়োজন।
(নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
 (Dawah or Destruction, question and answer session – from
the CD-”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik,
Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening
Sessions)
জাকির নায়েক তার এই বক্তব্যে মাধ্যমে চরম জাহিলিয়তা প্রকাশ করেছে। কারণ তার বক্তব্যনুযায়ী যখন প্রযুক্তি উন্নত ছিলনা তখন মানুষ সিরাতুম মুস্তাকিম এর উপর দৃঢ় ছিলনা এবং হারাম কাজ দ্বারা সিরাজতুম মুস্তাকিম এর উপর দৃঢ় থাকা যায়। হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সালাম
“মুসতাদেরেকে হাকিম” এ ইরশাদ করেন, “সমস্ত খেলাধুলা হারাম।” তাহলে
“ইসলামিক খেলাধুলা” কথাটি কোন পর্যায়ের জাহিলতি তা বলার অপেক্ষাই রাখেনা। বরং আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উনাদের সন্তুষ্টির মাধ্যমে সিরাতুম মুস্তাকিম এর উপর দৃঢ় থাকা সম্ভব।
 জাকির নায়েক বলেছে যে, সে অন্ধভাবে পরকাল, জান্নাত, জাহান্নাম, রূহ, জ্বিন, ফেরেস্তা বিশ্বাস করে না। সে যুক্তি এবং সম্ভবনা তত্ত্ব (theory of probably) দ্বারা বিশ্বাস করে। (নাউযুবিল্লাহ মিনযালিক) (Quraan and Modern Science- conflict or conciliation- —”Presenting Islaam and
Clarifying Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening Sessions)
তার এই বক্তব্য স্পষ্টতঃ সূরা বাক্বারা এর ২ এবং ৩ নম্বর আয়াত শরীফ বিরোধী। আল্লাহ পাক
ইরশাদ করেন, “এ সেই কিতাব মুবারক যাতে কোন সন্দেহ নেই। মুত্তাকিদের জন্য যারা অদৃশ্যের উপর বিশ্বাস স্থাপন করেছে।”
 জাকির নায়েক ইসলামে বহু বিবাহের কারণ হিসেবে নারীদের সাংখ্যাধিক্যকে তুলে ধরেছে। করে।
(নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Quraan and Modern Science- conflict or conciliation-
—”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik,
Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening
Sessions)
তার এই ব্যাখ্যা স্পষ্টতঃ মনগড়া ও বানোয়াট। কারণ আল্লাহ পাক এবং উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা বহু বিবাহের কারণ নারীর আধিক্য এ কথা বলেননি। বুখারী ও মুসলিম শরীফ ইরশাদ হয়েছে, “কেয়ামতের লক্ষণ হলো- জ্ঞানচর্চা উঠে যাবে, মূর্খতা বৃদ্ধি পাবে, ব্যভিচারের প্রসার হবে, মদ্যপান বেড়ে যাবে,পুরুষের সংখ্যা কমে যাবে এবং নারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।” জাকির নায়েক যদি এই হাদীছ শরীফ দ্বারা ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে তবে ইসলামের প্রাথমিক যুগের ব্যাপারে কি বলবে?
 জাকির নায়েক আযানকে মুসলমানদের “আন্তর্জাতিক সংগীত” হিসেবে উল্লেখ
করেছে।(নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Salaah- The programming towards
righteousness- —”Presenting Islaam and
Clarifying Misconceptions –Lecture series by
Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media-
12) ইসলামে সংগীত সম্পূর্ণ হারাম। মহান
আল্লাহ পাক সূরা লুকমান এর ৬ নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদ করেন, “মানুষের মধ্যে কিছু
লোক রয়েছে যারা লাহওয়াল হাদীছ (গান-বাজনা) খরিদ করে থাকে। যেনো বিনা ইলমে মানুষদেরকে আল্লাহ পাক উনার পথ থেকে বিভ্রান্ত করে এবং হাসি-ঠাট্টা রূপে ব্যবহার করে, তাদের
জন্য অপমানজনক শাস্তি রয়েছে।” হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “আমি বাদ্যযন্ত্র ও মুর্তি ধ্বংসের জন্য প্রেরিত হয়েছি।” তাহলে আযানকে হারাম সংগীতের সাথে তুলনা করা কত বড় কুফরী কাজ তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।

 জাকির নায়েক সূরা বাক্বারা এর ২৩ নম্বর আয়াত শরীফ উল্লেখ করে বলেছে যে, আল্লাহ পাক কুরআন শরীফ তৈরী করেছেন।(নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Salaah- The programming towards
righteousness- —”Presenting Islaam and
Clarifying Misconceptions –Lecture series by
Dr.Zaakir Naik,Developed by AHYA Multi-Media-
12 Enlightening Sessions) তার এই বক্তব্য প্রমাণ
করলো সে বাতিল মোতাজিলা ফিরকার অনুসারী। কারণ মোতাজিলা ফিরকার
অনুসারীরা কুরআন শরীফ কে আল্লাহ পাক উনার মাখলুকাত তথা সৃষ্টিবস্তু মনে করে।                                                                        মুলতঃ কুরআন শরীফ আল্লাহ পাক উনারকালাম।
 জাকির নায়েক নাস্তিকদেরকে স্বাগত জানায় কারণ তারা কলেমা শরীফ এর প্রথম অংশ “লা ইলাহা” অর্থাৎ “কোন প্রভু নেই” স্বীকার করে। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Quraan and Modern Science- conflict or
conciliation- —”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik,
Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening
Sessions) প্রথমত কালেমা শরীফ এর প্রথম
অংশ হলো “লা ইলাহা ইল্লালাহ” অর্থাৎ “আল্লাহ পাক ব্যতীত কোন ইলাহ নেই” কিন্তু জাকির নায়েক “ইল্লালাহ” বাদ দিয়ে বলেছে। দ্বিতীয়তঃ তার মত কুফরী আক্বীদা পোষণ করে কেউ যদি সারা
জীবন কলেমা শরীফ পড়েও থাকে তবুও সে ৭২টি বাতিল ফিরকার সাথে জাহান্নামী হবে।
 জাকির নায়েক বলেছে যে, মুসলমান এবং হিন্দুদের মধ্যে মুল পার্থক্য হলো মুসলমান বিশ্বাস করে সবকিছু সৃষ্টিকর্তার অর্থাৎ everything is God’s অন্যদিকে হিন্দুরা বিশ্বাস করে সবকিছু সৃষ্টিকর্তা অর্থাৎeverything is God. (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Universal brotherhood- ——”Presenting Islaam
and Clarifying Misconceptions –Lecture series by
Dr.Zaakir Naik, Developed by AHYA Multi-Media-
12 Enlightening Sessions)
 জাকির নায়েকের ভাষ্য মতে, মুসলমান ও হিন্দুদের মধ্যে পার্থক্য হলো এক সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস
অর্থাৎ তওহীদে বিশ্বাস। তার যুক্তিমতে হিন্দুদের জাত ব্রাহ্মণরাও মুসলমান কারণ
তারাও এক সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী। প্রকৃত আহলে কিতাব (ইহুদী, খৃষ্টান)রা এক সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী ছিল, সুতরাং জাকির নায়েকের যুক্তি মতে তারা মুসলমান। কিন্তু মুসলমান হওয়ার মূল শর্ত হলো
তওহীদের সাথে রিসালতে বিশ্বাসী হবে এবং আক্বীদা শুদ্ধ হবে।

 জাকির নায়েক তার চরম মূর্খতা জাহির করে বলেছে যে, কোন ধর্মীয়গ্রন্থটি প্রকৃত পক্ষে সৃষ্টিকর্তা উনার কালাম?, তার চুড়ান্ত পরীক্ষা বিজ্ঞান দ্বারা সম্ভব। (নাউযুবিল্লাহ মিন যালিক)
(Symposium- religion in the right perspective
——”Presenting Islaam and Clarifying
Misconceptions –Lecture series by Dr.Zaakir Naik,
Developed by AHYA Multi-Media- 12 Enlightening
Sessions)
আমরা বিশ্বাসী তাই বিজ্ঞান দিয়ে কুরআনের সত্যতা নয় কুরআন দিয়ে বিজ্ঞান
এর বিশ্লেষণ করব। জাকির নায়েকের এই বক্তব্য স্পষ্টত কুরআন শরীফ বিরোধী। মহান আল্লাহ পাক সূরা বাক্বার এর ২ নম্বর আয়াত শরীফ এ ইরশাদ করেন, “এ সেই কিতাব, যাতে কোন
সন্দেহ নেই, এটি মুত্তাকীদের জন্য পথ প্রদর্শক।” যেখানে মহান আল্লাহ পাক কুরআন শরীফ এর ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করতে নিষেধ করলেন, সেখান জাকির নায়েক কি করে কুরআন শরীফ এর শুদ্ধতা বিজ্ঞান দ্বারা করতে চায়? বরং বিজ্ঞান নামক ইলমটি কুরআন শরীফ এর অংশ মাত্র।
 সুরা মুমতাহিনা ১২ নং আয়াতের উডভট সব ব্যখ্যা :- ইরশাদ হচ্ছে, হে নবী! ঈমানদার নারীরা
যখন আপনার কাছে এসে এ মর্মে বাইয়াত করে যে তারা আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক করবে না। [সূরা মুমতাহিনা ১২]
-------------------------------
ডা. সাহেব এই আয়াতের তাফসিরে বলেন-‘এখানে বাইয়াত শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। আর বাইয়াত শব্দে আমাদের আজ কালের ইলেকশনের অর্থও শামিল আছে। কেননা নবীজি সা. আল্লাহ তা’য়ালার রাসূলও ছিলেন সেই সাথে রাষ্ট্রপতিও ছিলেন। আর বাইয়াত দ্বারা উদ্দেশ্য তাকে সরকার প্রধান হিসেবে মেনে নেয়া ছিল। ইসলাম সেই যুগে নারীদের ভোট দেয়ার অধিকার অর্পণ করেছিল। [ডা.জাকির নায়েক, ইসলাম মেঁ খাওয়াতীনকে হুকুম : [৫ পৃষ্ঠা] ডাক্তার জাকির নায়েক সম্পর্কে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসমূহের ফাতওয়া তাবলিগের প্রানকেন্দ্র দারুল উলুম দেওবন্দের ফাতওয়াঃ দারুল উলূম দেওবন্দ মাদরাসার ফাতওয়া বিভাগের পক্ষ থেকে ডাক্তার জাকির নায়েক সম্পর্কে ফাতওয়া প্রদান করে বলা হয়েছে যে, “এই ব্যক্তি নিজে পথভ্রষ্ট এবং অপরকে পথভ্রষ্টকারী।
লেকচার পদ্ধতিতে আধুনিক প্রচার মাধ্যম গ্রহণ করে যে কাজ সে চালিয়ে যাচ্ছে, তার সারাংশ হলঃ (ক) গোটা উম্মতকে হযরত আয়িম্মায়ে মুজতাহিদীন ও ইসলামের প্রসিদ্ধ চার ইমাম (রহ.)-এর অনুসরণ থেকে বের করে লা- মাজহাবী বানানো।(খ) দ্বীনের বিজ্ঞ উলামায়ে কিরামের প্রতি সাধারণ মুসলমানদের যে আস্থা ও নির্ভরতা রয়েছে, তা উঠিয়ে দেয়া এবং এ আস্থা ও নির্ভরতাকে কলঙ্কিত করতে যত রকমের কলাকৌশল ও অস্ত্র ব্যবহার করা যায়, তা ব্যবহার করা। (গ) ফাসিক বেদ্বীনদের চাল-চলন ও বেশ- ভূষার প্রতি সাধারণ মুসলমানদের অন্তরে যে ঘৃণা রয়েছে, তা উপড়ে ফেলা। (ঘ) ইসলামী শরীয়তের আহকাম ও আকায়িদ- ইবাদতেরতাহকীক-বিশ্লেষণএবং আমল করার ব্যাপারে সাধারণ মুসলমানগণ যে বিজ্ঞ আলেম-উলামাগণের সাথে জুড়ে আছেন, তাদের সেই সম্পর্ককে আলেমগণ থেকে ছিন্ন করে তার নিজের ও তার কম্পাউন্ডের স্কলারদের সাথে জুড়ে দেয়া ইত্যাদি।…তাই মুসলমানদের তার  ফিতনা থেকে দূরে থাকা কর্তব্য।” ফাতওয়া বিভাগ, দারুল উলুম দেওবন্দ, ফাতওয়া নং ৩১৩৯২, ফাতওয়া প্রদানের তারিখ : ১০ এপ্রিল ২০১১ ইং। এমনকি ডাঃ জাকির নায়িককে বিশ্বের ৫০০ এর অধিক ইসলামিইন্সটিটিউট থেকে “কাফির” ফতোয়া দিয়েছে  । 


·

Powered by Blogger.